হ্যালো বন্ধুরা,
আজ আমরা জানবো >> Nanotechnology বা ন্যানো টেকনোলজি!
অদ্ভুত হলেও সত্য আপনার প্রশ্নটিও আপনি ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহার করে করেছেন।
কম্পিউটার বা মোবাইল হলো ন্যানো টেকনোলজি ব্যবহার করে তৈরি করা ডিভাইস। আশাকরি ধারনা করতে পারছেন যে কতদিক থেকে ন্যানো টেকনোলজি আমাদের কাজে আসে। চলুন দেখি
ন্যানো টেকনোলজি ব্যাপারটা কি ?
পারমাণবিক বা আণবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করার জন্য ধাতব বস্তুকে সুনিপুণভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞানকে ন্যানো টেকনোলজি বলে। ন্যানো শব্দটি গ্রিক Nanos শব্দ থেকে এসেছে যার আভিধানিক অর্থ Dwarft কিন্তু এটি একটি মাপের একক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। রিচার্ড ফাইনম্যান (Richard Feynman) কে ন্যানো প্রযুক্তির জনক বলা হয়।
১ মিটারের ১০০ কোটি ভাগের এক ভাগকে বলা হয় ১ ন্যানো মিটার। আর এ ন্যানোমিটার স্কেলে যে সমস্ত টেকনোলজি সম্পর্কিত সেগুলোকেই ন্যানো টেকনোলজি বলে।
ন্যানো টেকনোলজির প্রয়োগক্ষেত্রঃ
- ১। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার তৈরি
- ২। ন্যানো রোবট
- ৩। ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতি
- ৪। জালানি তৈরিতে
- ৫। প্যাকেজিং ও প্রলেপ তৈরি
- ৬। ঔষধ তৈরি
- ৭। খেলাধুলার সামগ্রী
- ৮। মহাকাশ অভিযান
- ৯। বস্ত্র শিল্প
- ১০। কৃত্তিম অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরি
"আরও বিষয়ে জানতে নিয়মিত সাইটটি ভিজিট করুন ও আপনার বন্ধুকে শেয়ার করুন।"
!ধন্যবাদ!
Tags:
প্রযুক্তি ডেক্স